পৃষ্ঠাসমূহ

নভেম্বর ২৭, ২০১১

শুরু হলো লেখন

লেখার অনুপ্রেরণা নিয়ে লেখন-এর জন্ম। অনেকটা বলতে পারেন, প্রবাসে পড়ে থাকা একজন মানুষের অবসর মূহুর্ত্ত্বের কলমের ক্যারিকেচার। আগে যা কাগজ-কলমে বা মুদ্রণে প্রকাশিত হতো, সময়ের বিবর্তনে আজকের সময়ে তা নীরবে নীড়পাতা বা ওয়েবসাইটে এসে ঠাঁই নিয়েছে।  লেখন দৃশ্যমান ঘটনা ও ভাবনার স্ন্যাপশট যা আপনার অনুভূতিকে নাড়া দেওয়ার জন্য উৎসর্গিত।
নীড়পাতার এই নামটি ধার করা হয়েছে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখন থেকে। সুদূর চীন আর জাপানে বসে ভক্তদের অনুরোধে কবিগুরু সাজিয়েছিলেন লেখন-এর পংক্তিমালা। প্রবাসে বসে কবিগুরু লিখেছিলেন ভক্তদের অনুরোধে। সেই লেখা কবিগুরুর ভাষায় ছিল কাটাকুটিআমাদের মতো আনাড়ীদের কাছে সেই কাটাকুটির মধ্যে অনুপ্রেরণা রয়েছে। লেখন হয়ে থাকুক আমার মতো অনভ্যস্ত , অপরিপক্ক আর আনাড়ী হাতের অসম্পাদিত ও অসংশোধিত ক্যারিকেচার। চলুক লেখন, ব্লগের দেওয়াল লেখন।