পৃষ্ঠাসমূহ

লেখন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান
লেখন লেবেলটি সহ পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে৷ সকল পোস্ট দেখান

মে ৩১, ২০১২

অবসরের রঙ্গিন চিত্রমালা


Lake Accotink Park
অনেকদিন পর লিখতে গিয়ে হঠাৎ থমকে উঠলাম। ব্যস্ত জীবনে একটু লেখার সময় বের করতে পারছিলাম না অনেকদিন থেকে। ব্যস্ত জীবন বড্ডো যান্ত্রিক। তাতে সৃজনশীল মননের সুযোগ কোথায়? নিজের অজান্তেই মনের মধ্যে অপরাধবোধ অপরাহ্নের ছায়ার মতো দীর্ঘ হতে থাকে। তাই সময়ের কড়া চোখ ফাঁকি দিয়ে লিখতে বসলাম। অবসরের মূহুর্ত্ত্বগুলোকে বড্ডো অগোছালো, অনেকটা এলোমেলো বাতাসের কাছে  দ্রুত পালিয়ে যাওয়া ছিন্ন পাতার মতো মনে হয়। এসবের মাঝ থেকে কিছু রঙ্গিন ছবি দিয়ে শুরু করলাম এই লেখা।

নভেম্বর ২৭, ২০১১

শুরু হলো লেখন

লেখার অনুপ্রেরণা নিয়ে লেখন-এর জন্ম। অনেকটা বলতে পারেন, প্রবাসে পড়ে থাকা একজন মানুষের অবসর মূহুর্ত্ত্বের কলমের ক্যারিকেচার। আগে যা কাগজ-কলমে বা মুদ্রণে প্রকাশিত হতো, সময়ের বিবর্তনে আজকের সময়ে তা নীরবে নীড়পাতা বা ওয়েবসাইটে এসে ঠাঁই নিয়েছে।  লেখন দৃশ্যমান ঘটনা ও ভাবনার স্ন্যাপশট যা আপনার অনুভূতিকে নাড়া দেওয়ার জন্য উৎসর্গিত।
নীড়পাতার এই নামটি ধার করা হয়েছে কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখন থেকে। সুদূর চীন আর জাপানে বসে ভক্তদের অনুরোধে কবিগুরু সাজিয়েছিলেন লেখন-এর পংক্তিমালা। প্রবাসে বসে কবিগুরু লিখেছিলেন ভক্তদের অনুরোধে। সেই লেখা কবিগুরুর ভাষায় ছিল কাটাকুটিআমাদের মতো আনাড়ীদের কাছে সেই কাটাকুটির মধ্যে অনুপ্রেরণা রয়েছে। লেখন হয়ে থাকুক আমার মতো অনভ্যস্ত , অপরিপক্ক আর আনাড়ী হাতের অসম্পাদিত ও অসংশোধিত ক্যারিকেচার। চলুক লেখন, ব্লগের দেওয়াল লেখন।